বাংলা - সূরা আর-রাহমান

পবিত্র কুরআন » বাংলা » সূরা আর-রাহমান

বাংলা

সূরা আর-রাহমান - Verses Number 55
اقْتَرَبَتِ السَّاعَةُ وَانشَقَّ الْقَمَرُ ( 1 ) আর-রাহমান - Ayaa 1
কেয়ামত আসন্ন, চন্দ্র বিদীর্ণ হয়েছে।
وَإِن يَرَوْا آيَةً يُعْرِضُوا وَيَقُولُوا سِحْرٌ مُّسْتَمِرٌّ ( 2 ) আর-রাহমান - Ayaa 2
তারা যদি কোন নিদর্শন দেখে তবে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বলে, এটা তো চিরাগত জাদু।
وَكَذَّبُوا وَاتَّبَعُوا أَهْوَاءَهُمْ ۚ وَكُلُّ أَمْرٍ مُّسْتَقِرٌّ ( 3 ) আর-রাহমান - Ayaa 3
তারা মিথ্যারোপ করছে এবং নিজেদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করছে। প্রত্যেক কাজ যথাসময়ে স্থিরীকৃত হয়।
وَلَقَدْ جَاءَهُم مِّنَ الْأَنبَاءِ مَا فِيهِ مُزْدَجَرٌ ( 4 ) আর-রাহমান - Ayaa 4
তাদের কাছে এমন সংবাদ এসে গেছে, যাতে সাবধানবাণী রয়েছে।
حِكْمَةٌ بَالِغَةٌ ۖ فَمَا تُغْنِ النُّذُرُ ( 5 ) আর-রাহমান - Ayaa 5
এটা পরিপূর্ণ জ্ঞান, তবে সতর্ককারীগণ তাদের কোন উপকারে আসে না।
فَتَوَلَّ عَنْهُمْ ۘ يَوْمَ يَدْعُ الدَّاعِ إِلَىٰ شَيْءٍ نُّكُرٍ ( 6 ) আর-রাহমান - Ayaa 6
অতএব, আপনি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন। যেদিন আহবানকারী আহবান করবে এক অপ্রিয় পরিণামের দিকে,
خُشَّعًا أَبْصَارُهُمْ يَخْرُجُونَ مِنَ الْأَجْدَاثِ كَأَنَّهُمْ جَرَادٌ مُّنتَشِرٌ ( 7 ) আর-রাহমান - Ayaa 7
তারা তখন অবনমিত নেত্রে কবর থেকে বের হবে বিক্ষিপ্ত পংগপাল সদৃশ।
مُّهْطِعِينَ إِلَى الدَّاعِ ۖ يَقُولُ الْكَافِرُونَ هَٰذَا يَوْمٌ عَسِرٌ ( 8 ) আর-রাহমান - Ayaa 8
তারা আহবানকারীর দিকে দৌড়াতে থাকবে। কাফেরা বলবেঃ এটা কঠিন দিন।
كَذَّبَتْ قَبْلَهُمْ قَوْمُ نُوحٍ فَكَذَّبُوا عَبْدَنَا وَقَالُوا مَجْنُونٌ وَازْدُجِرَ ( 9 ) আর-রাহমান - Ayaa 9
তাদের পূর্বে নূহের সম্প্রদায়ও মিথ্যারোপ করেছিল। তারা মিথ্যারোপ করেছিল আমার বান্দা নূহের প্রতি এবং বলেছিলঃ এ তো উম্মাদ। তাঁরা তাকে হুমকি প্রদর্শন করেছিল।
فَدَعَا رَبَّهُ أَنِّي مَغْلُوبٌ فَانتَصِرْ ( 10 ) আর-রাহমান - Ayaa 10
অতঃপর সে তার পালনকর্তাকে ডেকে বললঃ আমি অক্ষম, অতএব, তুমি প্রতিবিধান কর।
فَفَتَحْنَا أَبْوَابَ السَّمَاءِ بِمَاءٍ مُّنْهَمِرٍ ( 11 ) আর-রাহমান - Ayaa 11
তখন আমি খুলে দিলাম আকাশের দ্বার প্রবল বারিবর্ষণের মাধ্যমে।
وَفَجَّرْنَا الْأَرْضَ عُيُونًا فَالْتَقَى الْمَاءُ عَلَىٰ أَمْرٍ قَدْ قُدِرَ ( 12 ) আর-রাহমান - Ayaa 12
এবং ভুমি থেকে প্রবাহিত করলাম প্রস্রবণ। অতঃপর সব পানি মিলিত হল এক পরিকম্পিত কাজে।
وَحَمَلْنَاهُ عَلَىٰ ذَاتِ أَلْوَاحٍ وَدُسُرٍ ( 13 ) আর-রাহমান - Ayaa 13
আমি নূহকে আরোহণ করালাম এক কাষ্ঠ ও পেরেক নির্মিত জলযানে।
تَجْرِي بِأَعْيُنِنَا جَزَاءً لِّمَن كَانَ كُفِرَ ( 14 ) আর-রাহমান - Ayaa 14
যা চলত আমার দৃষ্টি সামনে। এটা তার পক্ষ থেকে প্রতিশোধ ছিল, যাকে প্রত্যখ্যান করা হয়েছিল।
وَلَقَد تَّرَكْنَاهَا آيَةً فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 15 ) আর-রাহমান - Ayaa 15
আমি একে এক নিদর্শনরূপে রেখে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِي وَنُذُرِ ( 16 ) আর-রাহমান - Ayaa 16
কেমন কঠোর ছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 17 ) আর-রাহমান - Ayaa 17
আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্যে। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
كَذَّبَتْ عَادٌ فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِي وَنُذُرِ ( 18 ) আর-রাহমান - Ayaa 18
আদ সম্প্রদায় মিথ্যারোপ করেছিল, অতঃপর কেমন কঠোর হয়েছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
إِنَّا أَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ رِيحًا صَرْصَرًا فِي يَوْمِ نَحْسٍ مُّسْتَمِرٍّ ( 19 ) আর-রাহমান - Ayaa 19
আমি তাদের উপর প্রেরণ করেছিলাম ঝঞ্জাবায়ু এক চিরাচরিত অশুভ দিনে।
تَنزِعُ النَّاسَ كَأَنَّهُمْ أَعْجَازُ نَخْلٍ مُّنقَعِرٍ ( 20 ) আর-রাহমান - Ayaa 20
তা মানুষকে উৎখাত করছিল, যেন তারা উৎপাটিত খর্জুর বৃক্ষের কান্ড।
فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِي وَنُذُرِ ( 21 ) আর-রাহমান - Ayaa 21
অতঃপর কেমন কঠোর ছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 22 ) আর-রাহমান - Ayaa 22
আমি কোরআনকে বোঝার জন্যে সহজ করে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
كَذَّبَتْ ثَمُودُ بِالنُّذُرِ ( 23 ) আর-রাহমান - Ayaa 23
সামুদ সম্প্রদায় সতর্ককারীদের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল।
فَقَالُوا أَبَشَرًا مِّنَّا وَاحِدًا نَّتَّبِعُهُ إِنَّا إِذًا لَّفِي ضَلَالٍ وَسُعُرٍ ( 24 ) আর-রাহমান - Ayaa 24
তারা বলেছিলঃ আমরা কি আমাদেরই একজনের অনুসরণ করব? তবে তো আমরা বিপথগামী ও বিকার গ্রস্থরূপে গণ্য হব।
أَأُلْقِيَ الذِّكْرُ عَلَيْهِ مِن بَيْنِنَا بَلْ هُوَ كَذَّابٌ أَشِرٌ ( 25 ) আর-রাহমান - Ayaa 25
আমাদের মধ্যে কি তারই প্রতি উপদেশ নাযিল করা হয়েছে? বরং সে একজন মিথ্যাবাদী, দাম্ভিক।
سَيَعْلَمُونَ غَدًا مَّنِ الْكَذَّابُ الْأَشِرُ ( 26 ) আর-রাহমান - Ayaa 26
এখন আগামীকল্যই তারা জানতে পারবে কে মিথ্যাবাদী, দাম্ভিক।
إِنَّا مُرْسِلُو النَّاقَةِ فِتْنَةً لَّهُمْ فَارْتَقِبْهُمْ وَاصْطَبِرْ ( 27 ) আর-রাহমান - Ayaa 27
আমি তাদের পরীক্ষার জন্য এক উষ্ট্রী প্রেরণ করব, অতএব, তাদের প্রতি লক্ষ্য রাখ এবং সবর কর।
وَنَبِّئْهُمْ أَنَّ الْمَاءَ قِسْمَةٌ بَيْنَهُمْ ۖ كُلُّ شِرْبٍ مُّحْتَضَرٌ ( 28 ) আর-রাহমান - Ayaa 28
এবং তাদেরকে জানিয়ে দাও যে, তাদের মধ্যে পানির পালা নির্ধারিত হয়েছে এবং পালাক্রমে উপস্থিত হতে হবে।
فَنَادَوْا صَاحِبَهُمْ فَتَعَاطَىٰ فَعَقَرَ ( 29 ) আর-রাহমান - Ayaa 29
অতঃপর তারা তাদের সঙ্গীকে ডাকল। সে তাকে ধরল এবং বধ করল।
فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِي وَنُذُرِ ( 30 ) আর-রাহমান - Ayaa 30
অতঃপর কেমন কঠোর ছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
إِنَّا أَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ صَيْحَةً وَاحِدَةً فَكَانُوا كَهَشِيمِ الْمُحْتَظِرِ ( 31 ) আর-রাহমান - Ayaa 31
আমি তাদের প্রতি একটিমাত্র নিনাদ প্রেরণ করেছিলাম। এতেই তারা হয়ে গেল শুষ্ক শাখাপল্লব নির্মিত দলিত খোয়াড়ের ন্যায়।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 32 ) আর-রাহমান - Ayaa 32
আমি কোরআনকে বোঝার জন্যে সহজ করে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
كَذَّبَتْ قَوْمُ لُوطٍ بِالنُّذُرِ ( 33 ) আর-রাহমান - Ayaa 33
লূত-সম্প্রদায় সতর্ককারীদের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল।
إِنَّا أَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ حَاصِبًا إِلَّا آلَ لُوطٍ ۖ نَّجَّيْنَاهُم بِسَحَرٍ ( 34 ) আর-রাহমান - Ayaa 34
আমি তাদের প্রতি প্রেরণ করেছিলাম প্রস্তর বর্ষণকারী প্রচন্ড ঘূর্ণিবায়ু; কিন্তু লূত পরিবারের উপর নয়। আমি তাদেরকে রাতের শেষপ্রহরে উদ্ধার করেছিলাম।
نِّعْمَةً مِّنْ عِندِنَا ۚ كَذَٰلِكَ نَجْزِي مَن شَكَرَ ( 35 ) আর-রাহমান - Ayaa 35
আমার পক্ষ থেকে অনুগ্রহ স্বরূপ। যারা কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে, আমি তাদেরকে এভাবে পুরস্কৃত করে থকি।
وَلَقَدْ أَنذَرَهُم بَطْشَتَنَا فَتَمَارَوْا بِالنُّذُرِ ( 36 ) আর-রাহমান - Ayaa 36
লূত (আঃ) তাদেরকে আমার প্রচন্ড পাকড়াও সম্পর্কে সতর্ক করেছিল। অতঃপর তারা সতর্কবাণী সম্পর্কে বাকবিতন্ডা করেছিল।
وَلَقَدْ رَاوَدُوهُ عَن ضَيْفِهِ فَطَمَسْنَا أَعْيُنَهُمْ فَذُوقُوا عَذَابِي وَنُذُرِ ( 37 ) আর-রাহমান - Ayaa 37
তারা লূতের (আঃ) কাছে তার মেহমানদেরকে দাবী করেছিল। তখন আমি তাদের চক্ষু লোপ করে দিলাম। অতএব, আস্বাদন কর আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
وَلَقَدْ صَبَّحَهُم بُكْرَةً عَذَابٌ مُّسْتَقِرٌّ ( 38 ) আর-রাহমান - Ayaa 38
তাদেরকে প্রত্যুষে নির্ধারিত শাস্তি আঘাত হেনেছিল।
فَذُوقُوا عَذَابِي وَنُذُرِ ( 39 ) আর-রাহমান - Ayaa 39
অতএব, আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী আস্বাদন কর।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 40 ) আর-রাহমান - Ayaa 40
আমি কোরআনকে বোঝবার জন্যে সহজ করে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
وَلَقَدْ جَاءَ آلَ فِرْعَوْنَ النُّذُرُ ( 41 ) আর-রাহমান - Ayaa 41
ফেরাউন সম্প্রদায়ের কাছেও সতর্ককারীগণ আগমন করেছিল।
كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا كُلِّهَا فَأَخَذْنَاهُمْ أَخْذَ عَزِيزٍ مُّقْتَدِرٍ ( 42 ) আর-রাহমান - Ayaa 42
তারা আমার সকল নিদর্শনের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল। অতঃপর আমি পরাভূতকারী, পরাক্রমশালীর ন্যায় তাদেরকে পাকড়াও করলাম।
أَكُفَّارُكُمْ خَيْرٌ مِّنْ أُولَٰئِكُمْ أَمْ لَكُم بَرَاءَةٌ فِي الزُّبُرِ ( 43 ) আর-রাহমান - Ayaa 43
তোমাদের মধ্যকার কাফেররা কি তাদের চাইতে শ্রেষ্ঠ ? না তোমাদের মুক্তির সনদপত্র রয়েছে কিতাবসমূহে?
أَمْ يَقُولُونَ نَحْنُ جَمِيعٌ مُّنتَصِرٌ ( 44 ) আর-রাহমান - Ayaa 44
না তারা বলে যে, আমারা এক অপরাজেয় দল?
سَيُهْزَمُ الْجَمْعُ وَيُوَلُّونَ الدُّبُرَ ( 45 ) আর-রাহমান - Ayaa 45
এ দল তো সত্ত্বরই পরাজিত হবে এবং পৃষ্ঠপ্রদর্শন করবে।
بَلِ السَّاعَةُ مَوْعِدُهُمْ وَالسَّاعَةُ أَدْهَىٰ وَأَمَرُّ ( 46 ) আর-রাহমান - Ayaa 46
বরং কেয়ামত তাদের প্রতিশ্রুত সময় এবং কেয়ামত ঘোরতর বিপদ ও তিক্ততর।
إِنَّ الْمُجْرِمِينَ فِي ضَلَالٍ وَسُعُرٍ ( 47 ) আর-রাহমান - Ayaa 47
নিশ্চয় অপরাধীরা পথভ্রষ্ট ও বিকারগ্রস্ত।
يَوْمَ يُسْحَبُونَ فِي النَّارِ عَلَىٰ وُجُوهِهِمْ ذُوقُوا مَسَّ سَقَرَ ( 48 ) আর-রাহমান - Ayaa 48
যেদিন তাদেরকে মুখ হিঁচড়ে টেনে নেয়া হবে জাহান্নামে, বলা হবেঃ অগ্নির খাদ্য আস্বাদন কর।
إِنَّا كُلَّ شَيْءٍ خَلَقْنَاهُ بِقَدَرٍ ( 49 ) আর-রাহমান - Ayaa 49
আমি প্রত্যেক বস্তুকে পরিমিতরূপে সৃষ্টি করেছি।
وَمَا أَمْرُنَا إِلَّا وَاحِدَةٌ كَلَمْحٍ بِالْبَصَرِ ( 50 ) আর-রাহমান - Ayaa 50
আমার কাজ তো এক মুহূর্তে চোখের পলকের মত।
وَلَقَدْ أَهْلَكْنَا أَشْيَاعَكُمْ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 51 ) আর-রাহমান - Ayaa 51
আমি তোমাদের সমমনা লোকদেরকে ধ্বংস করেছি, অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
وَكُلُّ شَيْءٍ فَعَلُوهُ فِي الزُّبُرِ ( 52 ) আর-রাহমান - Ayaa 52
তারা যা কিছু করেছে, সবই আমলনামায় লিপিবদ্ধ আছে।
وَكُلُّ صَغِيرٍ وَكَبِيرٍ مُّسْتَطَرٌ ( 53 ) আর-রাহমান - Ayaa 53
ছোট ও বড় সবই লিপিবদ্ধ।
إِنَّ الْمُتَّقِينَ فِي جَنَّاتٍ وَنَهَرٍ ( 54 ) আর-রাহমান - Ayaa 54
খোদাভীরুরা থাকবে জান্নাতে ও নির্ঝরিণীতে।
فِي مَقْعَدِ صِدْقٍ عِندَ مَلِيكٍ مُّقْتَدِرٍ ( 55 ) আর-রাহমান - Ayaa 55
যোগ্য আসনে, সর্বাধিপতি সম্রাটের সান্নিধ্যে।

বই

  • কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?কাদিয়ানীরা কেন নিন্দনীয়!? গ্রন্থটিতে গ্রন্থকার কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের আকীদা বিশ্বাস নিয়ে বিস্তারিত আলাপ করেছেন। আল্লাহ সম্পর্কে, ফেরেশতা সম্পর্কে, রাসূল ও কিতাব সম্পর্কে, আখেরাত ও তাকদীর সম্পর্কে এবং সালাত, সাওম, যাকাত ও হজ্জ সম্পর্কে কাদিয়ানীদের আকীদা-বিশ্বাস তাদের গ্রন্থ থেকেই উদ্ধৃত করা হয়েছে।

    অনুবাদক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/353688

    Download :কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?

  • অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বতদুনিয়ার মহব্বত একটি মারাত্মক ব্যাধি, যা মানবাত্মাকে ধ্বংস করে দেয় এবং মানবজাতিকে আখিরাত বিমুখ করে। আমাদের অন্তর বিধ্বংসী বিষয় সমূহের সর্ব শেষ আলোচনা দুনিয়ার মহব্বত। এ রেসালাটিতে দুনিয়ার হাকিকত কি, দুনিয়াতে মুমিনদের অবস্থান ও দুনিয়ার সাথে তাদের সম্পর্কের মান-দণ্ড কেমন হওয়া উচিত, তা এ কিতাবে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হবে। তারপর দুনিয়ার মহব্বত ও আসক্তির কারণে মানব জীবনে কি কি প্রভাব পড়তে পারে, কি ক্ষতি হতে পারে, তার চিকিৎসা কি এবং দুনিয়ার প্রতি আসক্তির কারণসমূহ এ রিসালাটিতে আলোচনা করা হবে।

    সংকলন : মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ

    সম্পাদক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

    অনুবাদক : জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/373476

    Download :অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বতঅন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বত

  • নারীর জান্নাত যে পথেএ বইয়ে কুরআন ও সহিহ হাদিসের দৃষ্টিকোণ থেকে একজন নেককার নারীর গুনাবলি কী হবে তা উল্লেখ করা হয়েছে।

    সংকলন : সানাউল্লাহ নজির আহমদ

    সম্পাদক : আলী হাসান তৈয়ব

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/179867

    Download :নারীর জান্নাত যে পথেনারীর জান্নাত যে পথে

  • বিদ‘আত থেকে সাবধান!‘বিদআত থেকে সাবধান’ শায়খ আব্দুল আযীয ইবন আব্দিল্লাহ ইবন বায রাহেমাহুল্লাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। এ গ্রন্থটির চারটি প্রবন্ধে তিনি মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে-থাকা চারটি বিদআতের পর্যালোচনা করেছেন এবং সেগুলো থেকে উম্মাহকে সতর্ক করেছেন। সেগুলো হলো: ● মীলাদুন্নবী উদ্‌যাপন; √ শবে মি‘রাজ উদ্‌যাপনের হুকুম ● শবে বরাত উদ্‌যাপনের হুকুম, এবং ● মসজিদে নববীর কথিত খাদেম শায়খ আহমদের স্বপ্নের অপনোদন।

    সংকলন : আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায

    সম্পাদক : সানাউল্লাহ নজির আহমদ

    অনুবাদক : আব্দুররব আফফান

    প্রকাশনায় : ইসলাম, ওয়াকফ, দাওয়াহ ও ইরশাদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, সৌদী আরব

    Source : http://www.islamhouse.com/p/219048

    Download :বিদ‘আত থেকে সাবধান!

  • কোরআন ও হাদিসের আলোকে এতিম প্রতিপালনইয়াতীমের দায়িত্বগ্রহণ ও লালন সম্পর্কে অনেক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তন্মধ্যে একটি হল, "আমি ও ইয়াতীম লালনকারী জান্নাতে এই দুয়ের মতো।" তিনি তর্জনী ও মধ্যমা দিয়ে ইশারা করলেন, এবং এদুটির মাঝে সামান্য ফাঁক রাখলেন। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থে ইয়াতীম লালনের ফজিলত, গুরুত্ব এবং ইয়াতীম ও তার লালনকারীর জীবনে এর ইতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

    সংকলন : মুহাম্মাদ উসমান গনী

    সম্পাদক : ইকবাল হোছাইন মাছুম

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/313639

    Download :কোরআন ও হাদিসের আলোকে এতিম প্রতিপালনকোরআন ও হাদিসের আলোকে এতিম প্রতিপালন

ভাষা

Choose সূরা

বই

Choose tafseer

Participate

Bookmark and Share